করিমগঞ্জ উপজেলায় তেমন কোন প্রাকৃতিক সম্পদ নেই তবে হাওড়, নদী, খাল বিল ইত্যাদি অত্র উপজেলায় রয়েছে। তাছাড়া ঈশা খাঁ বাড়ী, গুজাদিয়া আখড়া, চামটা বন্দর এলো দর্শনীয় স্থান হিসেবে পরিচিত। জমিদারীআমলে করিমগঞ্জ বাজারটি বৌলাই জমিদার বাড়ীর অধীনে ছিল। ফলে এটি বৌলাইবাড়ীর পূর্ব পূরুষ মীরে বহর আল শায়খ আব্দুল করিম এর নাম থেকে করিমগঞ্জনামকরণ হয়েছে বলে ধরে নেয়া যায়। ঈশা খাঁর বংশের করিমদাদ খাঁ উনিশ শতকেরপ্রথম দিকের লোক এবং করিমগঞ্জ তার জমিদারীর আওতাধীন ছিল না।
স্বাধীনচেতা জমিদারনেতা বীর ঈশা খাঁর বিদ্রোহ মোগম সম্রাটকে ব্যতিব্যস্ত করে তুলেছিল।বিদ্রোহ দমনের জন্য মোগল নৌ সেনাপতি, বৌলাই সাহেব বাড়ীর প্রতিষ্ঠাতা মীরেবহর আল শায়খ আব্দুল করিম এঁর নামানুসারেই এ অঞ্চল করিমগঞ্জ নামে পরিচিতিলাভ করে।
১৯০৬খ্রিঃ সরকারী নোটিশের মাধ্যমে ভৈরব, অষ্টগ্রাম, নাগপুর, মীর্জাপুর, ঘাটাইল, সরিষাবাড়ী, বারহাট্টা, মাদারগঞ্জ, খালিয়াজুরী ও মুক্তাগাছা'কেপূর্নাঙ্গ থানা করা হয়। ১৯০৯-১৯১০ সালে পাকুন্দিয়া, হোসেনপুর, করিমগঞ্জ ও তাড়াইল থানা স্থাপন করা হয়। তখন থেকেই করিমগঞ্জ নামটি ব্যাপকতা লাভ করে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস